স্পোর্টস ডেস্কঃ দীর্ঘ দিন পর সিলেট বিভাগীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হল আন্তর্জাতিক ম্যাচ। ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের পর দৃষ্টিনন্দন এ স্টেডিয়ামে আজ বৃহস্পতিবার মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান অনুর্ধ্ব ১৯ দল। পাঁচ ম্যাচের ওডিআই সিরিজের প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে সিরিজ শুরু করেছে টাইগার যুবারা।
১৪৫ রানের বড় ব্যবধানে আফগানিস্তান কে হারিয়ে সিরিজে শুভ সূচনা করেছে স্বাগতিক দল।
বৃহস্পতিবার সকালে স্বাগতিকদের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিং এর সিদ্ধান্ত নেয় আফগানিস্তান।
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি স্বাগতিকদের। দলীয় ৩৫ রানে প্রথম উইকেট হারায় বাংলাদেশ। এরপর আফগান দলের মুজিবুর রহমানের দুর্দান্ত বোলিংয়ে মাত্র ৮৪ রানের ৪টি উইকেট হারায় বাংলাদেশ দল। তবে স্বগতিকদের পক্ষে রানের চাকা সচল রাখেন তাওহীদুল। ৮৫ বলে ৫২ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনিও। দলের পক্ষে এটাই সর্বোচ্চ স্কোর। এছাড়া ৮৪ বলে ৩৫ রান করে তাওহীদুলকে সঙ্গ দেন উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান মাহিদুল ইসলাম অংকন। অর্ধশতক পূর্ণ করেই তাওহিদুল আউট হলে ৭৫ রানের পার্টনারশিপ ভাঙ্গে ১৫৯ রানে। এরপর কাজী অনিকের ২৪ বলে ২৭ রানের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ২২২ রানে গিয়ে দাড়ায় স্বাগতিকদের স্কোর। এছাড়াও অধিনায়ক সাইফ হাসান ২০, পিনাক ঘোষ ২৩ রান করেন। ৫০ ওভার শেষে ৯ উইকেট হারায় বাংলাদেশী যুবারা।
অপরদিকে আফগানিস্তান দলের পক্ষে মুজিবুর ইসলাম ৪টি এবং তারেক স্টানিকজাই ২টি উইকেট শিকার করেন।
২২৩ রানের টার্গেট নিয়ে ব্যাটিংয়ে নেমে ভালোভাবে দাড়ানোরই সুযোগ পাননি আফগানিস্তান দলের কোন ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশ দলের কাজী অনিক ও নাইম হাসানের আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে মাত্র ৩৬ রানে ৫ উইকেট হারায় আফগানরা। এরপর ৩৪ ওভার ২ বলে মাত্র ৭৭ রানেই গুটিয়ে যায় আফগানিস্ত্রান দলের ইানংস। সহজ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে স্বাগতিকরা। আফগানদের পক্ষে তারেক স্টানিকজাই ১৬ এবং নাসির ওয়াহদাত ১০ রান করেন। এই দুজন ছাড়া কেউই নিজের রান দুই অংকের কোঠায় নিতে পারেননি।
বাংলাদেশ দলের পক্ষে কাজী অনিক ৪টি, নাইম হাসান ৩টি এবং রবিউল ও মনিরুল ১টি করে উইকেট লাভ করেন।
১৪৫ রানের বড় জয় নিয়ে পাঁচ ম্যাচের সিরিজের প্রথম ম্যাচ শেষ করলো টাইগার যুবারা।
ব্যাটিংয়ে ২৪ বলে ২৭ রান এবং বোলিংয়ে ৮ ওভারে ২৭ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হন বাংলাদেশ দলের কাজী অনিক।
উল্লেক্ষ্য, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান অনুর্ধ্ব ১৯ দলের পাঁচ ম্যাচের এই সিরিজের প্রত্যেকটি খেলাই অনুষ্ঠিত হবে সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে। পরবর্তী ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর এবং ২, ৪ ও ৬ অক্টোবর ।
১৪৫ রানের বড় ব্যবধানে আফগানিস্তান কে হারিয়ে সিরিজে শুভ সূচনা করেছে স্বাগতিক দল।
বৃহস্পতিবার সকালে স্বাগতিকদের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিং এর সিদ্ধান্ত নেয় আফগানিস্তান।
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি স্বাগতিকদের। দলীয় ৩৫ রানে প্রথম উইকেট হারায় বাংলাদেশ। এরপর আফগান দলের মুজিবুর রহমানের দুর্দান্ত বোলিংয়ে মাত্র ৮৪ রানের ৪টি উইকেট হারায় বাংলাদেশ দল। তবে স্বগতিকদের পক্ষে রানের চাকা সচল রাখেন তাওহীদুল। ৮৫ বলে ৫২ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনিও। দলের পক্ষে এটাই সর্বোচ্চ স্কোর। এছাড়া ৮৪ বলে ৩৫ রান করে তাওহীদুলকে সঙ্গ দেন উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান মাহিদুল ইসলাম অংকন। অর্ধশতক পূর্ণ করেই তাওহিদুল আউট হলে ৭৫ রানের পার্টনারশিপ ভাঙ্গে ১৫৯ রানে। এরপর কাজী অনিকের ২৪ বলে ২৭ রানের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ২২২ রানে গিয়ে দাড়ায় স্বাগতিকদের স্কোর। এছাড়াও অধিনায়ক সাইফ হাসান ২০, পিনাক ঘোষ ২৩ রান করেন। ৫০ ওভার শেষে ৯ উইকেট হারায় বাংলাদেশী যুবারা।
অপরদিকে আফগানিস্তান দলের পক্ষে মুজিবুর ইসলাম ৪টি এবং তারেক স্টানিকজাই ২টি উইকেট শিকার করেন।
২২৩ রানের টার্গেট নিয়ে ব্যাটিংয়ে নেমে ভালোভাবে দাড়ানোরই সুযোগ পাননি আফগানিস্তান দলের কোন ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশ দলের কাজী অনিক ও নাইম হাসানের আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে মাত্র ৩৬ রানে ৫ উইকেট হারায় আফগানরা। এরপর ৩৪ ওভার ২ বলে মাত্র ৭৭ রানেই গুটিয়ে যায় আফগানিস্ত্রান দলের ইানংস। সহজ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে স্বাগতিকরা। আফগানদের পক্ষে তারেক স্টানিকজাই ১৬ এবং নাসির ওয়াহদাত ১০ রান করেন। এই দুজন ছাড়া কেউই নিজের রান দুই অংকের কোঠায় নিতে পারেননি।
বাংলাদেশ দলের পক্ষে কাজী অনিক ৪টি, নাইম হাসান ৩টি এবং রবিউল ও মনিরুল ১টি করে উইকেট লাভ করেন।
১৪৫ রানের বড় জয় নিয়ে পাঁচ ম্যাচের সিরিজের প্রথম ম্যাচ শেষ করলো টাইগার যুবারা।
ব্যাটিংয়ে ২৪ বলে ২৭ রান এবং বোলিংয়ে ৮ ওভারে ২৭ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হন বাংলাদেশ দলের কাজী অনিক।
উল্লেক্ষ্য, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান অনুর্ধ্ব ১৯ দলের পাঁচ ম্যাচের এই সিরিজের প্রত্যেকটি খেলাই অনুষ্ঠিত হবে সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে। পরবর্তী ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর এবং ২, ৪ ও ৬ অক্টোবর ।