স্টাফ রিপোর্টারঃ
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার সবার প্রিয় মুখ, কবি ও কলামিষ্ট দৈনিক যুগভেরীর
স্টাফ রিপোর্টার এবং সাপ্তাহিক কুলাউড়ার সংলাপের সাহিত্য সম্পাদক সাংবাদিক
চয়ন জামানের (৩৬) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে
(ইন্নালিল্লাহি...রাজিউন)।
গত ২০ অক্টোবর সকালে তিনি তাঁর নিজ বাড়িতে হৃদরোগে আক্রান্ত হলে সাপ্তাহিক কুলাউড়ার সংলাপ’র সম্পাদক ও প্রকাশক সিপার উদ্দিন আহমদ এবং অনলাইন প্রিয় কুলাউড়ার সম্পাদক একেএম জাবের সেখান থেকে তাকে কুলাউড়া হাসপাতালে নিয়ে যান এসময় তার সাথে মা ও স্ত্রী সাথে ছিলেন। তাঁর অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় হাসপাতালের চিকিৎসক তাকে সিলেটে প্রেরণের পরামর্শ দেন। পরে তাকে সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানকার চিকিৎসকরা তাকে প্রথমে কার্ডিয়াক কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখেন। এসময় সিলেটে থাকা তাঁর সহকর্মী সাইদুল হাসান সিপন সেখানে গিয়ে তাঁর সাথে দির্ঘক্ষণ কথা বলেন। এসময় তিনি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরার আশা প্রকাশ করেন। ডাক্তার যখন তাঁর শরীর থেকে পরীক্ষার জন্য রক্ত পাচ্ছিলেননা তখন সহকর্মীর সিপনের হাত ধরে আবেগজড়িত কন্ঠে বলেন আমাকে হয়তো চলে যেতে হবে। তখন সহকর্মী তাকে জানান কুলাউড়া থেকে তাঁর কর্মস্থল সংলাপের সম্পাদক প্রিয় বড় ভাই সিপার উদ্দিন আহমদ ও সীমান্তের ডাকের সম্পাদক সঞ্জয় দেবনাথ, ব্যবসায়ী ময়নুল ইসলাম সোহাগ, আহসান হোসেন আল নাহিয়ান, সহকর্মী নাজমুল ইসলাম, শরীফ আহমদ, এস আলম সুমন, শাকির আহমদ, তৌসিফ চৌধুরী, সাব্বির হোসেন চৌধুরী ও নাজমুল তাকে দেখার জন্য হাসপাতালে আসছেন। চয়ন জামানের অবস্থা আরও বেশি অবনতি হলে আইসিইউতে লাইফ সাপোর্টে থাকা প্রিয় সাংবাদিককে রেখে সহকর্মীরা বাসায় না ফিরে সারা রাত তাঁর সুস্থতার জন্য আল্লাহপাকের কাছে প্রার্থনা করে ফজরের আযানের পূর্ব মুহুর্তে হযরত শাহজালাল (রহ.) মাজারে নামজ আদায় শেষে মোবাইলে জানতে পারেন লাইফ সাপোর্টে থাকা জনপ্রিয় সাংবাদিক (২১ অক্টোবর, শুক্রবার) সবাইকে কাদিয়ে অবশেষে না ফেরার দেশে চলে গেলেন।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, মা-বাবা ও ২ ভাই, ৪বোন ও সহকর্মীসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। ওইদিন বিকাল পৌনে পাঁচটায় নিজ বাড়ি উপজেলার জয়চন্ডী ইউনিয়নের ঘাগটিয়া গ্রামে নামাজে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়। এসময় তাঁর জানাজার নামাজে উপস্থিত জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দরা বলেন, প্রতিশ্রুতিশীল সাংবাদিক ও কবি চয়ন জামান মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি ছিলেন। প্রগতিশীল সমাজের স্বপ্ন দেখতেন তিনি। তাঁর এই অকাল মৃত্যুতে লেখক ও সাংবাদিক সমাজে অপূরণীয় শুন্যতা সৃষ্টি হয়েছে।
চয়ন জামানের মৃত্যুতে পৃথকভাবে শোক প্রকাশ করে কুলাউড়া উপজেলা পরিষদ, কুলাউড়া পৌরসভা, মৌলভীবাজার প্রেসক্লাব, কুলাউড়া প্রেস ক্লাব, বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতি মৌলভীবাজার ও কুলাউড়া ইউনিট, দৈনিক যুগভেরী, দৈনিক সিলেট সুরমা, দৈনিক সিলেটের মানচিত্র, কুলাউড়ার সংলাপ, সীমান্তের ডাক, মানবঠিকানা, অনলাইন নিউজ পোর্টাল সিলেটটুডে২৪ডটকম, সিলেট ভিউ২৪ডটকম, প্রিয় কুলাউড়াডটকম, বাংলা নিউজ নেটওয়ার্ক, ডেইলি বিডি মেইলডটকম।
গত ২০ অক্টোবর সকালে তিনি তাঁর নিজ বাড়িতে হৃদরোগে আক্রান্ত হলে সাপ্তাহিক কুলাউড়ার সংলাপ’র সম্পাদক ও প্রকাশক সিপার উদ্দিন আহমদ এবং অনলাইন প্রিয় কুলাউড়ার সম্পাদক একেএম জাবের সেখান থেকে তাকে কুলাউড়া হাসপাতালে নিয়ে যান এসময় তার সাথে মা ও স্ত্রী সাথে ছিলেন। তাঁর অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় হাসপাতালের চিকিৎসক তাকে সিলেটে প্রেরণের পরামর্শ দেন। পরে তাকে সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানকার চিকিৎসকরা তাকে প্রথমে কার্ডিয়াক কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখেন। এসময় সিলেটে থাকা তাঁর সহকর্মী সাইদুল হাসান সিপন সেখানে গিয়ে তাঁর সাথে দির্ঘক্ষণ কথা বলেন। এসময় তিনি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরার আশা প্রকাশ করেন। ডাক্তার যখন তাঁর শরীর থেকে পরীক্ষার জন্য রক্ত পাচ্ছিলেননা তখন সহকর্মীর সিপনের হাত ধরে আবেগজড়িত কন্ঠে বলেন আমাকে হয়তো চলে যেতে হবে। তখন সহকর্মী তাকে জানান কুলাউড়া থেকে তাঁর কর্মস্থল সংলাপের সম্পাদক প্রিয় বড় ভাই সিপার উদ্দিন আহমদ ও সীমান্তের ডাকের সম্পাদক সঞ্জয় দেবনাথ, ব্যবসায়ী ময়নুল ইসলাম সোহাগ, আহসান হোসেন আল নাহিয়ান, সহকর্মী নাজমুল ইসলাম, শরীফ আহমদ, এস আলম সুমন, শাকির আহমদ, তৌসিফ চৌধুরী, সাব্বির হোসেন চৌধুরী ও নাজমুল তাকে দেখার জন্য হাসপাতালে আসছেন। চয়ন জামানের অবস্থা আরও বেশি অবনতি হলে আইসিইউতে লাইফ সাপোর্টে থাকা প্রিয় সাংবাদিককে রেখে সহকর্মীরা বাসায় না ফিরে সারা রাত তাঁর সুস্থতার জন্য আল্লাহপাকের কাছে প্রার্থনা করে ফজরের আযানের পূর্ব মুহুর্তে হযরত শাহজালাল (রহ.) মাজারে নামজ আদায় শেষে মোবাইলে জানতে পারেন লাইফ সাপোর্টে থাকা জনপ্রিয় সাংবাদিক (২১ অক্টোবর, শুক্রবার) সবাইকে কাদিয়ে অবশেষে না ফেরার দেশে চলে গেলেন।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, মা-বাবা ও ২ ভাই, ৪বোন ও সহকর্মীসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। ওইদিন বিকাল পৌনে পাঁচটায় নিজ বাড়ি উপজেলার জয়চন্ডী ইউনিয়নের ঘাগটিয়া গ্রামে নামাজে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়। এসময় তাঁর জানাজার নামাজে উপস্থিত জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দরা বলেন, প্রতিশ্রুতিশীল সাংবাদিক ও কবি চয়ন জামান মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি ছিলেন। প্রগতিশীল সমাজের স্বপ্ন দেখতেন তিনি। তাঁর এই অকাল মৃত্যুতে লেখক ও সাংবাদিক সমাজে অপূরণীয় শুন্যতা সৃষ্টি হয়েছে।
চয়ন জামানের মৃত্যুতে পৃথকভাবে শোক প্রকাশ করে কুলাউড়া উপজেলা পরিষদ, কুলাউড়া পৌরসভা, মৌলভীবাজার প্রেসক্লাব, কুলাউড়া প্রেস ক্লাব, বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতি মৌলভীবাজার ও কুলাউড়া ইউনিট, দৈনিক যুগভেরী, দৈনিক সিলেট সুরমা, দৈনিক সিলেটের মানচিত্র, কুলাউড়ার সংলাপ, সীমান্তের ডাক, মানবঠিকানা, অনলাইন নিউজ পোর্টাল সিলেটটুডে২৪ডটকম, সিলেট ভিউ২৪ডটকম, প্রিয় কুলাউড়াডটকম, বাংলা নিউজ নেটওয়ার্ক, ডেইলি বিডি মেইলডটকম।