বড়লেখা প্রতিনিধি: মৌলভীবাজারের বড়লেখায় আব্দুল আহাদ (৩০)
নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত আহাদ উপজেলার দক্ষিণ
শাহবাজপুর ইউপির তারাদরম গ্রামের আরমুজ আলীর ছেলে।
সোমবার (৩১ অক্টোবর) নিজ বাহাদুরপুর ইউপির নিশ্চিন্তপুর গ্রামের ফয়েজ খান কটইর বাড়ির পিছনের পরিত্যক্ত পুকুর থেকে তাঁর ভাসমান লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার দক্ষিণ শাহবাজপুর ইউপির তারাদরম গ্রামের আরমুজ আলীর ছেলে আব্দুল আহাদ দীর্ঘ দিন থেকে মৃগী রোগে ভুগছিলেন। গত রবিবার (৩০ অক্টোবর) সকাল আনুমানিক সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বের হয়ে রাতে আর ফেরেননি। স্বজনরা অনেক খোঁজ করে তাকে পাননি।
এদিকে সোমবার (৩১ অক্টোবর) নিজ বাহাদুরপুর ইউপির নিশ্চিন্তপুর গ্রামের ফয়েজ খান কটই সকাল আনুমানিক ৮টার দিকে গরুর বাচ্চার সন্ধান করতে গিয়ে বাড়ির পশ্চিম দিকের পুকুরে একটি লাশ ভাসতে দেখতে পান। পরে তিনি ভাসমান লাশের বিষয়টি এলাকার লোকজনকে জানান। খবর পেয়ে বড়লেখা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে দুপুর ১২টার দিকে পুকুর থেকে লাশটি উদ্ধার করে। পুলিশ লাশের সুরহতাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে।
বড়লেখা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ আকবর হোসেন লাশ উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘এলাকার লোকজন বলছেন নিহত যুবক মৃগী রোগী। সে প্রায় রাতেই বাড়ি যেতো না। মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিতের লক্ষ্যে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
সোমবার (৩১ অক্টোবর) নিজ বাহাদুরপুর ইউপির নিশ্চিন্তপুর গ্রামের ফয়েজ খান কটইর বাড়ির পিছনের পরিত্যক্ত পুকুর থেকে তাঁর ভাসমান লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার দক্ষিণ শাহবাজপুর ইউপির তারাদরম গ্রামের আরমুজ আলীর ছেলে আব্দুল আহাদ দীর্ঘ দিন থেকে মৃগী রোগে ভুগছিলেন। গত রবিবার (৩০ অক্টোবর) সকাল আনুমানিক সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বের হয়ে রাতে আর ফেরেননি। স্বজনরা অনেক খোঁজ করে তাকে পাননি।
এদিকে সোমবার (৩১ অক্টোবর) নিজ বাহাদুরপুর ইউপির নিশ্চিন্তপুর গ্রামের ফয়েজ খান কটই সকাল আনুমানিক ৮টার দিকে গরুর বাচ্চার সন্ধান করতে গিয়ে বাড়ির পশ্চিম দিকের পুকুরে একটি লাশ ভাসতে দেখতে পান। পরে তিনি ভাসমান লাশের বিষয়টি এলাকার লোকজনকে জানান। খবর পেয়ে বড়লেখা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে দুপুর ১২টার দিকে পুকুর থেকে লাশটি উদ্ধার করে। পুলিশ লাশের সুরহতাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে।
বড়লেখা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ আকবর হোসেন লাশ উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘এলাকার লোকজন বলছেন নিহত যুবক মৃগী রোগী। সে প্রায় রাতেই বাড়ি যেতো না। মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিতের লক্ষ্যে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।