স্টাফ রিপোর্টারঃ
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় বিদ্যালয়ের সংস্কার কাজে ড্রেন নির্মাণে রডের
পরিবর্তে বাঁশ ব্যবহার ও ঝুলন্ত বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন দিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগের
মাধ্যমে বরাদ্দকৃত টাকা লুটপাটের খবর পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলী ও
ঠিকাদার টাকা লুটপাটের জন্য রাতের আধারে এসব সংস্কার কাজ শেষ করেছেন।
নির্মাণকাজ সম্পন্নের কিছুদিন পর ড্রেনের পাকা অংশ ঝরে গেলে রডের পরিবর্তে
বাঁশের চিত্র উঠে আসে। বরাদ্দকৃত টাকা লুটপাটের জন্যই এই কাজে ব্যাপক
দুর্নীতি করেছেন এমনটি অভিযোগ উঠেছে উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী আবুল
কাশেম ও সংশ্লিষ্ট সহকারী ঠিকাদার কবির আহমদের বিরুদ্ধে।
জানা যায়, উপজেলার পৃথিমপাশা ইউনিয়নের সদপাশা সরকারি প্রাথমিক জানা যায়, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের আওতায় সদপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ওয়াশ ব্লক নির্মাণের জন্য প্রায় ৭ লক্ষ টাকার বরাদ্দ দেওয়া হয়। এ বরাদ্দের বাস্তবায়নের দায়িত্বে ছিলেন উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী আবুল কাশেম এবং ঠিকাদার কবির আহমদ কাজ সম্পন্নের দায়িত্ব পান। বিদ্যালয়ের ওয়াশ ব্লকের ড্রেন নির্মাণে রডের পরিবর্তে বাঁশ দিয়ে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। ্এই কাজে ব্যাপক অনিয়মের কারণে নির্মাণের কিছুদিন যেতে না যেতেই ড্রেনের পাকা কিছু অংশ ঝরে পড়ে। এতে ঢালাইয়ের ভিতরে থাকা রডের পরিবর্তে বাঁশ বেরিয়ে আসে। এছাড়াও বিদ্যুৎ সংযোগের কাজও তাঁর তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন হয়েছে। বিদ্যুৎ সংযোগের কাজেও ব্যাপক অনিয়ম করা হয়েছে। বিদ্যুৎ লাইন দেয়ালে সাটাঁনোর কথা থাকলেও নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে ঝুকিঁপূর্ণভাবে ঝুলন্ত সঞ্চালন লাইন দিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়েছে। এতে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর চরম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। এনিয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষক, অভিভাবক, শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
বিদ্যালয় সংশ্লিষ্টরা অভিযোগ করে জানান, উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী ও সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার বরাদ্দকৃত টাকা লুটপাটের জন্য ড্রেনে রডের বদলে বাঁশ ব্যবহার ও ঝুলন্ত লাইন দিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগের কাজ সম্পন্ন করেছেন। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে ড্রেন নির্মাণ করায় কিছুদিন যেতে না যেতেই ড্রেনের ঢালাই ভেঙে পড়েছে।
সহকারী ঠিকাদার কবির আহমদ তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন বিদ্যুৎ সংযোগে কিছুটা অনিয়ম হয়েছে।
এ বিষয়ে কুলাউড়া উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী আবুল কাশেম জানান, ‘আর সিসি ঢালাইয়ের সাটারিং এর জন্য কাঠের পরিবর্তে বাঁশ ব্যবহার করা হয়েছে। আরসিসি ঢালাইয়ে রড ব্যবহারের কোন প্রয়োজন নেই। ড্রেনের কিছু অংশ ভেঙে পড়ার বিষয়টি সম্পর্কে জেনেছি। কন্ট্রাক্টরকে বলে ঢালাইটি পূনরায় নির্মাণ করে দেওয়া হচ্ছে। বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের বিষয়ে বলেন, যেহেতু বিদ্যালয়ে ওপরে উঠার জন্য কোন সিড়ি নেই তাই এতে কোন ঝুঁকি নেই। বিদ্যুৎ লাইন ঝুলন্ত থাকলে কোন সমস্যা হবেনা।
জানা যায়, উপজেলার পৃথিমপাশা ইউনিয়নের সদপাশা সরকারি প্রাথমিক জানা যায়, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের আওতায় সদপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ওয়াশ ব্লক নির্মাণের জন্য প্রায় ৭ লক্ষ টাকার বরাদ্দ দেওয়া হয়। এ বরাদ্দের বাস্তবায়নের দায়িত্বে ছিলেন উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী আবুল কাশেম এবং ঠিকাদার কবির আহমদ কাজ সম্পন্নের দায়িত্ব পান। বিদ্যালয়ের ওয়াশ ব্লকের ড্রেন নির্মাণে রডের পরিবর্তে বাঁশ দিয়ে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। ্এই কাজে ব্যাপক অনিয়মের কারণে নির্মাণের কিছুদিন যেতে না যেতেই ড্রেনের পাকা কিছু অংশ ঝরে পড়ে। এতে ঢালাইয়ের ভিতরে থাকা রডের পরিবর্তে বাঁশ বেরিয়ে আসে। এছাড়াও বিদ্যুৎ সংযোগের কাজও তাঁর তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন হয়েছে। বিদ্যুৎ সংযোগের কাজেও ব্যাপক অনিয়ম করা হয়েছে। বিদ্যুৎ লাইন দেয়ালে সাটাঁনোর কথা থাকলেও নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে ঝুকিঁপূর্ণভাবে ঝুলন্ত সঞ্চালন লাইন দিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়েছে। এতে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর চরম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। এনিয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষক, অভিভাবক, শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
বিদ্যালয় সংশ্লিষ্টরা অভিযোগ করে জানান, উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী ও সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার বরাদ্দকৃত টাকা লুটপাটের জন্য ড্রেনে রডের বদলে বাঁশ ব্যবহার ও ঝুলন্ত লাইন দিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগের কাজ সম্পন্ন করেছেন। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে ড্রেন নির্মাণ করায় কিছুদিন যেতে না যেতেই ড্রেনের ঢালাই ভেঙে পড়েছে।
সহকারী ঠিকাদার কবির আহমদ তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন বিদ্যুৎ সংযোগে কিছুটা অনিয়ম হয়েছে।
এ বিষয়ে কুলাউড়া উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী আবুল কাশেম জানান, ‘আর সিসি ঢালাইয়ের সাটারিং এর জন্য কাঠের পরিবর্তে বাঁশ ব্যবহার করা হয়েছে। আরসিসি ঢালাইয়ে রড ব্যবহারের কোন প্রয়োজন নেই। ড্রেনের কিছু অংশ ভেঙে পড়ার বিষয়টি সম্পর্কে জেনেছি। কন্ট্রাক্টরকে বলে ঢালাইটি পূনরায় নির্মাণ করে দেওয়া হচ্ছে। বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের বিষয়ে বলেন, যেহেতু বিদ্যালয়ে ওপরে উঠার জন্য কোন সিড়ি নেই তাই এতে কোন ঝুঁকি নেই। বিদ্যুৎ লাইন ঝুলন্ত থাকলে কোন সমস্যা হবেনা।