![]() |
আউশ ধানে কৃষকের আগ্রহ বাড়াতে বিশেষ প্রণোদনা |
নিউজ ডেস্কঃ এপ্রিল থেকে জুন মাস পর্যন্ত বৈরী আবহাওয়ার কারণে অনাগ্রহ কৃষকদের আউশ ধান চাষাবাদে ফিরিয়ে আনতে এবার ২ লাখ ১০ হাজার কৃষককে বিশেষ প্রণোদনা দিতে যাচ্ছে সরকার। একই সাথে অধিক সেচের বোরো ধানের পরিবর্তে আউশ ধানকে দ্বিতীয় স্থানে আনার পাশাপাশি নতুন জাতের ধানের সাথে কৃষকদের পরিচয় করিয়ে দিতে চায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে ধান উৎপাদনের ক্ষেত্রে প্রথম স্থানে রয়েছে রোপা আমন। এরপরের স্থান বোরো। তৃতীয় স্থানে আউশ। অথচ সবচেয়ে কম খরচে বেশি উৎপাদন করা যায় আউশ ধান। কিন্তু এ ধানের আবাদ করতে হয় এপ্রিলের মাঝামাঝি থেকে জুন মাস পর্যন্ত। আর এ সময় প্রকৃতিতে বিরাজ করে বৈরী আবহাওয়া। এ ঝুঁকির কারণে কৃষকরা আউশ ধান চাষে আগ্রহী হন না। আর এ পরিস্থিতিতে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কৃষকদের এ প্রণোদনা দেয়ার। এর অংশ হিসেবে সারাদেশে ২ লাখ ১০ হাজার কৃষককে দেয়া হচ্ছে ধানের বীজ, সার ও নগদ টাকা।
চট্টগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, 'উফশি জাতে বিঘাপ্রতি ৫ কেজি ও নেরিকা জাতে বিঘাপ্রতি ১০ কেজি বীজ, দুই জাতের ক্ষেত্রেই বিঘাপ্রতি ২০ কেজি করে ইউরিয়া প্রদান করা হবে।' চট্টগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ ফজলুর রহমান বলেন, 'উফশি জাতের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার এ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।' কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ ইতোমধ্যে উদ্ভাবন করেছে বর্ষা মৌসুমে চাষাবাদ উপযোগী উফশি এবং নেরিকা নামে আউশ ধানের দু’টি জাত। প্রণোদনার আওতায় কৃষকদের এ দু’টি জাতের ধান চাষাবাদে উৎসাহিত করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে আবুল কালাম আজাদ বলেন, 'কৃষকরা যেন বোরো কমিয়ে স্বল্প পানি-খরচে আউশ ধানের চাষ বেশি করেন, এবং ধানের উৎপাদন বেশি হয়- এ জন্যই সরকারের এ উদ্যোগ।' মোহাম্মদ ফজলুর রহমান বলেন, 'এ জাতের ধানের ক্ষেত্রে রোপণকালে সামান্য সেচের প্রয়োজন হয়, পরবর্তীতে সেচের দরকার হয় না। অত্যন্ত কম খরচে ও লাভজনকভাবে আউশের উৎপাদন সম্ভব।' চট্টগ্রাম কৃষি অঞ্চলের নোয়াখালী, ফেনী, লক্ষ্মীপুর এবং চট্টগ্রাম জেলার ২০ হাজার ৩শ' ৫০ জন কৃষককে এর আওতায় আনা হয়েছে।
চট্টগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, 'উফশি জাতে বিঘাপ্রতি ৫ কেজি ও নেরিকা জাতে বিঘাপ্রতি ১০ কেজি বীজ, দুই জাতের ক্ষেত্রেই বিঘাপ্রতি ২০ কেজি করে ইউরিয়া প্রদান করা হবে।' চট্টগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ ফজলুর রহমান বলেন, 'উফশি জাতের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার এ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।' কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ ইতোমধ্যে উদ্ভাবন করেছে বর্ষা মৌসুমে চাষাবাদ উপযোগী উফশি এবং নেরিকা নামে আউশ ধানের দু’টি জাত। প্রণোদনার আওতায় কৃষকদের এ দু’টি জাতের ধান চাষাবাদে উৎসাহিত করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে আবুল কালাম আজাদ বলেন, 'কৃষকরা যেন বোরো কমিয়ে স্বল্প পানি-খরচে আউশ ধানের চাষ বেশি করেন, এবং ধানের উৎপাদন বেশি হয়- এ জন্যই সরকারের এ উদ্যোগ।' মোহাম্মদ ফজলুর রহমান বলেন, 'এ জাতের ধানের ক্ষেত্রে রোপণকালে সামান্য সেচের প্রয়োজন হয়, পরবর্তীতে সেচের দরকার হয় না। অত্যন্ত কম খরচে ও লাভজনকভাবে আউশের উৎপাদন সম্ভব।' চট্টগ্রাম কৃষি অঞ্চলের নোয়াখালী, ফেনী, লক্ষ্মীপুর এবং চট্টগ্রাম জেলার ২০ হাজার ৩শ' ৫০ জন কৃষককে এর আওতায় আনা হয়েছে।
সুত্রঃ সময় টিভি